Photoshop Logo Illustration Mockup
Photoshop Logo Illustration Mockup Tutorial
Whether you are a graphics designer or a brand owner, you are going to benefit greatly from downloading this elegantly-designed, FREE Photoshop Logo Illustration Mockup. With the right color scheme and stunning layout, this logo conveys the right message to hook your target audience.
The template is not just easy to download and edit according to your unique requirements, it will also help you to present a powerful visual imagery of your corporate brand to your clientele.
Ideal to be used on storefront, hanging wall signs or branded merchandize, this FREE mockup captures sophistication and vibrancy in a single design!
You May Also Like
Free Office Logo Mockup
Free Office Logo Mockup
Here’s a new free office logo mockup to showcase your logo or brand in a professional manner. It is very easy to be customized by simply double clicking the layer named [YOUR LOGO HERE] and then importing your design. All you have to do next is to resize and center the logo, click SAVE and you’ll find your design already applied on the conference room wall.
Mockup layer has reflection effects to make it look more realistic and you can easily hide it to make it look more cleaner, keeping the logo real color.
The difference between a good and a bad logo mockup is the time you spend on it.
Free Office Logo Mockup FEATURES
– 100% Customizable.
– FONT USED: Uni Sans Heavy
– High Quality
– Fully Layered Mockup Template.
– .PSD (Source File)
– Resolution 2719×1790 Px
“Make it simple, but significant.”
INTERNET DOWNLOAD MANAGER
Download faster and more reliably
Install Internet Download Manager (IDM) to stop waiting for your downloads. You will be truly amazed how fast IDM downloads your files. IDM will also repair broken and resume interrupted downloads due to lost connections, network problems, computer shutdowns, or unexpected power outages.
Powerful download engine
Our powerful download engine uses unique algorithms to receive Internet data in a fastest possible way. IDM will accelerate downloads all times because of its innovative dynamic file segmentation technology. Unlike other download managers and accelerators, IDM segments downloaded files dynamically during download process, and it reuses available connections without additional connect and login stages to achieve the best possible acceleration performance. Our engineers have a lot of experience in download acceleration, and we constantly improve this download engine since 1999.
All popular browsers are supported
IDM integrates seamlessly into Google Chrome, FireFox, Microsoft Edge, Opera, Safari, Internet Explorer, AOL, MSN, Maxthon and all other popular browsers. We develop browser extensions since 1999, and we have the best engineering solutions available today. IDM offers the installation of its extensions for Chrome, Firefox, old and new Edge, Opera and other browsers.
Install IDM extension for Google Chrome
Install IDM add-on for Mozilla Firefox
Install IDM extension for Microsoft Edge
You need always to keep IDM extensions installed and enabled in browsers to take over downloads from the browsers and to have IDM's right click menu items! If you have any problem, first check that "IDM integration module" extension is installed and enabled in your browser.
Download selected files with one click
When several links are selected with a mouse in a browser, IDM will show "Download with IDM" button. You can also minimize this button in IDM Settings → General tab → Customize download panel in browsers.
Download files from your favorite web sites
After installing "IDM integration module" browser extension, just continue surfing the Internet, and you will be amazed how easy is to download everything you want from your favorite web sites.
Built-in Scheduler
Internet Download Manager can connect to the Internet at a set time, download the files you want, disconnect, or shut down your computer when it's done. You can also synchronize changes using periodic synchronization of files. It's possible to create and schedule several download queues for downloading or synchronization.
Download categories
Internet Download Manager can be used to organize downloads automatically using defined download categories.
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি? কিভাবে এবং কেন করবেন
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা, বর্তমান অনলাইন জগতে অনলাইন মারকেটিং অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বের বড় বড় কোম্পানি ও অন্যান্য কোম্পানি গুলো তাদের নিজেদের সেবা গুলোকে অনলাইন ভিত্তিক করে ফেলছে।
অফলাইন মার্কেটিং এর তুলনায় অনলাইন মার্কেটিং তুলনামূলক কম সময় ও খরচ কম থাকায় একটি আরো বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে।
অনলাইন মারকেটিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ও জনপ্রিয় অংশ হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। তাহলে চলুন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে জেনে আসি…
• সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (Social Media Marketing) কি?
যে মার্কেটিং বা বিজ্ঞাপন সোশ্যাল মিডিয়ার (যেমন: ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি) মাধ্যমে করা হয় মূলত তাকেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলে।
বর্তমানে প্রায় সকল কোম্পানিরই নিজস্ব সোশ্যাল প্রোফাইল রয়েছে, যেটা দিয়ে কোম্পানিগুলো তাদের নিজস্ব পণ্যের এডভার্টাইজিং করে।
• সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সুবিধা:
১. বর্তমানের সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে অনেক বেশি ইউজার থাকার কারণে আপনি আপনার পণ্য খুব তাড়াতাড়ি এবং বেশি বিক্রি করতে পারবেন।
২. এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর অ্যালগরিদম অনেক উন্নত হওয়ায়, আপনার পণ্যটি সঠিক ব্যবহারকারীর মাঝে সহজেই পৌঁছে যাবে। যার ফলে আপনার পণ্যের বিক্রি আরো বৃদ্ধি পাবে।
৩. আপনি চাইলে সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে পেইড মার্কেটিং করে আপনার ব্যবসা আরো বেশি প্রসারিত করতে পারেন।
৪. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে আপনার খরচ কম হবে। যার ফলে আপনি একটি পণ্য বিক্রি করলে আপনার লাভ বেশি হবে।
৫. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এ আপনাকে ক্রেতা পাওয়ার জন্য বেশি কষ্ট করতে হবেনা। আপনি শুধুমাত্র সঠিকভাবে এডস ম্যানেজমেন্ট করতে পারলে, সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোর অ্যালগরিদম আপনার পণ্যের এডভেটাইজটি সঠিক ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেবে।
৬. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে তাড়াতাড়ি আপনার কোম্পানিকে ভালো পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারবেন।
• সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা:
কম খরচে সঠিক ক্রেতা পেতে হলে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর গুরুত্ব অনেক বেশি। এছাড়া বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় ইউজার দিন দিন বেড়েই চলেছে, যার কারণে সহজেই একটি পণ্যের বিজ্ঞাপন বেশি ইউজারের কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে।
সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর নিজস্ব অ্যালগরিদম থাকার কারণে একটি পণ্যের জন্য সঠিক ক্রেতা খুঁজতে কোম্পানিগুলোর বেশি কষ্ট করতে হয়না। যার কারণে তাদের বিক্রিও বেশি হচ্ছে, লাভ ও বেশি হচ্ছে।
আপনি যদি সঠিক নিয়মে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করেন, সেক্ষেত্রে আপনি আপনার প্রোডাক্ট কম সময়ে অনেক ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন।
পরিশেষে, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে ভালোভাবে না জেনে সেখানে প্রবেশ করবেন না। তা না হলে শুধু টাকা খরচ হবে কোন লাভ হবে না।
অবশ্যই আগে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিবেন, তারপর আপনার পণ্যের এডভার্টাইজিং আপনি নিজেই করতে পারবেন। এতে করে আপনার টাকা বাঁচবে।
অথবা আপনার পণ্যের এডভার্টাইজিং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে করার জন্য একজন ব্যক্তিকে হায়ার করতে পারেন। এতে করে তিনি আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন সঠিকভাবে করে দিবে। এর জন্য তাকে অবশ্যই পারিশ্রমিক দিতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শুরু করার জন্য কি কি প্রয়োজন
বর্তমানে যুব সমাজের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষই ফ্রিল্যান্সিং করতে চায়। কিন্তু তারা সঠিক পরামর্শ না পাওয়ার কারণে ফ্রীলান্সিং জগতের ঢুকার কিছুদিন পরেই হারিয়ে যায়। ফ্রিল্যান্সিং জগৎ মানুষ যতটা সহজ মনে করে, তার থেকে অন্তত তিন থেকে চার গুণ কঠিন।
ফ্রিল্যান্সিং জগতে প্রবেশ করার আগে অবশ্যই আপনার বেশ কিছু জিনিস জানা প্রয়োজন। তাহলে চলুন সেই বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি…
• সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা:
ফ্রিল্যান্সিংয়ে প্রবেশ করার আগে অবশ্যই আপনাকে কোন একটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা থাকতে হবে। কারণ ফ্রীলান্সিং জগতে আপনার একটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আপনার সম্পূর্ণ ক্যারিয়ার নষ্ট হয়ে যাবে।
অনেকে একটা ভুল করে থাকেন সেটা হলো ফ্রিল্যান্সিংকে ফুলটাইম নেওয়া। আপনি যদি পড়ালেখা অথবা চাকরি করে থাকেন, তাহলে কখনোই ফ্রিল্যান্সিংকে ফুলটাইম হিসেবে নিবেন না। এতে আপনার সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হবে, কারণ ফ্রিল্যান্সিং জগতে কাজ পেতে অনেক সময় বছর লেগে যায়।
আর যদি আপনার কোন ধরনের কাজ না থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি ফ্রিলেন্সিংকে ফুলটাইম হিসেবে নিতে পারেন। অবশ্যই কোন একটি বিষয় নিয়ে ফ্রীলান্সিং শুরু করবেন। প্রথম অবস্থায় একের অধিক বিষয় নিয়ে কাজ না করাই উত্তম।
• কৌশল:
ফ্রিল্যান্সিং জগতে কৌশলতাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ফ্রিল্যান্সিংয়ে এমন অনেক কাজ রয়েছে, যেগুলো সর্টকাটে করা সম্ভব। আপনি যদি সেই কাজগুলো কৌশল ব্যবহার করে সর্টকাটে করেন, তাহলে তাড়াতাড়ি অনেক কাজ করতে পারবেন।
আর যদি কৌশলে সর্টকাটে না করেন, তাহলে আপনার ওই কাজ করতে অনেক সময় লেগে যাবে। এ ছাড়া কোন কিছু সম্পর্কে না জানলে সেটা কিভাবে গুগল বা ইউটিউবে সার্চ করে বের করতে হয়, সেটাও জানা খুবই জরুরী।
• ইংরেজির দক্ষতা:
ফ্রীলান্সিং জগতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ইংরেজির দক্ষতা। আপনি যে ফ্রীলান্সিং সেক্টরে কাজ করেন না কেন, আপনি যদি ইংরেজি না জানেন তাহলে আপনার বায়ারের সাথে কমিউনিকেশন ভালো হবে না।
এতে করে আপনার অর্ডার ক্যান্সেল হতে পারে, অথবা আপনার প্রোফাইলের মধ্যে ব্যাড রেটিং চলে আসবে। যেটা আপনার আইডির জন্য অনেক খারাপ হতে পারে। যদি আপনি ইংরেজি একটুও না জানেন, সেক্ষেত্রে আগে ইংরেজিটা শিখে নেন। তারপরে ফিলান্সিং জগতে প্রবেশ করুন। বর্তমানে কিন্তু গুগল ট্রান্সলেটের সাহায্য নিয়েও অনেকে ফ্রীলান্সিং করছে।
• জ্ঞান ও দক্ষতা:
ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো কোন বিষয়ের উপর জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করা। আপনি যদি কোন বিষয়ে জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জন না করেন, তাহলে আপনি ফ্রীলান্সিং জগতের কোন কাজ পাবেন না।
আর যদি কাজও পান, তাহলেও আপনি সঠিকভাবে সেই কাজ করতে পারবেন না। এতে করে আপনার একাউন্টে বেড রেটিং চলে আসবে।
• কম্পিউটার বা ল্যাপটপ:
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অবশ্যই আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকতে হবে। অনলাইনের মধ্যে আপনাকে অনেকেই বলবে মোবাইল দিয়েও ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। আসলে আপনি মোবাইল দিয়ে প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন না।
প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হতে হলে অবশ্যই একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকতে হবে।
• ইন্টারনেট কানেকশন:
আপনি যদি প্রফেশনাল ভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনার বাসায় ওয়াইফাই কানেকশন নিয়ে নিন। কারণ আপনি মডেম এর সাহায্যে ইন্টারনেট কিনে ফ্রীলান্সিং করলে আপনার অনেক টাকা খরচ হবে।
ফ্রীলান্সিং এ প্রথমাবস্থায় কেউই এত টাকা খরচ করতে চাইবে না।
• ধৈর্য:
ফ্রী-ল্যান্সিং এ আপনার কাজ পেতে অনেক সময় কয়েক বছরও লেগে যায়। তাই অবশ্যই আপনাকে ধৈর্যের সাথে এই সেক্টরে পড়ে থাকতে হবে।
আপনি যদি ধৈর্য হারিয়ে এই সেক্টর থেকে চলে যান, তাহলে আপনি কখনো ফ্রীলান্সার হতে পারবেন না।
পরিশেষে, অযথা কোনো কাজ না শিখে এবং ইংরেজি না জেনে, ফিলান্সিং জগতে কখনো প্রবেশ করবেন না। এতে করে আপনি কোন কাজ পাবেন না, শুধু সময় এবং টাকা নষ্ট হবে।